যে দোয়া পাঠ করলে ৭০ হাজার ফেরেশতা দিন-রাত আপনার জন্য দোয়া করবে।:-
যে ব্যক্তি সুরা দুখান শুক্রবার সন্ধ্যায় (অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত্রে) পড়বে তার জন্য সকাল পর্যন্ত ৭০ হাজার ফেরেশতা দোয়া করতে থাকবে।
আর যে শুক্রবার সকালে এই সুরাটি পাঠ করবে তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত ৭০ হাজার ফেরেশতা দোয়া করতে থাকবে। সুরা দুখান হচ্ছে পবিত্র কুরআনের ৪৪ নম্বর সুরা। এই সুরার আয়াত সংখ্যা হচ্ছে ৫৯ টি। হাদিসে এই সুরার আরো অনেক ফজিলতের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
যে ব্যক্তি সুরা দুখান শুক্রবার সন্ধ্যায় (অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত্রে) পড়বে তার জন্য সকাল পর্যন্ত ৭০ হাজার ফেরেশতা দোয়া করতে থাকবে।
আর যে শুক্রবার সকালে এই সুরাটি পাঠ করবে তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত ৭০ হাজার ফেরেশতা দোয়া করতে থাকবে। সুরা দুখান হচ্ছে পবিত্র কুরআনের ৪৪ নম্বর সুরা। এই সুরার আয়াত সংখ্যা হচ্ছে ৫৯ টি। হাদিসে এই সুরার আরো অনেক ফজিলতের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
এছাড়াও অন্য একটি হাদিসে এসেছে, হজরত মাকাল ইবনে ইয়াসার রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা
করেন, রাসুলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
যে ব্যক্তি সকালে তিন বার আউজু বিল্লাহিস সামিঈল আলিমি মিনাশশাইত্বানির রাঝিম সহ ‘সুরা হাশরের’ শেষ তিন আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। আর ফেরেশতাগণ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর আল্লাহর রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। যদি ঐ দিন সে ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেন তবে সে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যার সময় এ আয়াতগুলো পাঠ করবে তাঁর জন্যও আল্লাহ তাআলা ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। যারা তাঁর ওপর সকাল হওয়া পর্যন্ত রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। আর যদি ঐ রাতে সে মৃত্যুবরণ করে তবে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে।
আরবী উচ্চারণ:-
যে ব্যক্তি সকালে তিন বার আউজু বিল্লাহিস সামিঈল আলিমি মিনাশশাইত্বানির রাঝিম সহ ‘সুরা হাশরের’ শেষ তিন আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। আর ফেরেশতাগণ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর আল্লাহর রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। যদি ঐ দিন সে ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেন তবে সে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যার সময় এ আয়াতগুলো পাঠ করবে তাঁর জন্যও আল্লাহ তাআলা ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। যারা তাঁর ওপর সকাল হওয়া পর্যন্ত রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। আর যদি ঐ রাতে সে মৃত্যুবরণ করে তবে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে।
আরবী উচ্চারণ:-
﴿ هُوَ اللّٰهُ
الَّذِىۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ عٰلِمُ الۡغَيۡبِ وَالشَّهَادَةِۚ هُوَ
الرَّحۡمٰنُ الرَّحِيۡمُ﴾
﴿ هُوَ اللّٰهُ الَّذِىۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ الۡمَلِكُ الۡقُدُّوۡسُ السَّلٰمُ الۡمُؤۡمِنُ الۡمُهَيۡمِنُ الۡعَزِيۡزُ الۡجَبَّارُ الۡمُتَكَبِّرُؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا يُشۡرِكُوۡنَ﴾
﴿ هُوَ اللّٰهُ الۡخَالِقُ الۡبَارِئُ الۡمُصَوِّرُ لَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰىؕ يُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِىۡ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِۚ وَهُوَ الۡعَزِيۡزُ الۡحَكِيۡمُ﴾
﴿ هُوَ اللّٰهُ الَّذِىۡ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ الۡمَلِكُ الۡقُدُّوۡسُ السَّلٰمُ الۡمُؤۡمِنُ الۡمُهَيۡمِنُ الۡعَزِيۡزُ الۡجَبَّارُ الۡمُتَكَبِّرُؕ سُبۡحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا يُشۡرِكُوۡنَ﴾
﴿ هُوَ اللّٰهُ الۡخَالِقُ الۡبَارِئُ الۡمُصَوِّرُ لَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰىؕ يُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِىۡ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِۚ وَهُوَ الۡعَزِيۡزُ الۡحَكِيۡمُ﴾
বাংলা উচ্চারণ:-
১. আউজু বিল্লাহিস সামিঈল আলিমি মিনাশ শাইত্বানির রাঝিম।
২. হুওয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু। আলিমুল গাইবি ওয়াশ শাহাদাতি হুয়ার রাহমানুর রাহিম।
৩. হুওয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু। আল-মালিকুল কুদ্দুসুস সালামুল মু’মিনুল মুহাইমিনুল আযিযুল ঝাব্বারুল মুতাকাব্বির। সুবহানাল্লাহি আম্মা ইউশরিকুন।
৪. হুওয়াল্লাহুল খালিকুল বারিউল মুসাওয়্যিরু লাহুল আসমাউল হুসনা। ইউসাব্বিহু লাহু মা ফিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্, ওয়াহুয়াল আযিযুল হাকিম।
১. আউজু বিল্লাহিস সামিঈল আলিমি মিনাশ শাইত্বানির রাঝিম।
২. হুওয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু। আলিমুল গাইবি ওয়াশ শাহাদাতি হুয়ার রাহমানুর রাহিম।
৩. হুওয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু। আল-মালিকুল কুদ্দুসুস সালামুল মু’মিনুল মুহাইমিনুল আযিযুল ঝাব্বারুল মুতাকাব্বির। সুবহানাল্লাহি আম্মা ইউশরিকুন।
৪. হুওয়াল্লাহুল খালিকুল বারিউল মুসাওয়্যিরু লাহুল আসমাউল হুসনা। ইউসাব্বিহু লাহু মা ফিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্, ওয়াহুয়াল আযিযুল হাকিম।
Comments
Post a Comment